আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত পাঠক তন্বি মুখার্জী তার জীবনে ঘটে যাওয়া এক ভৌতিক ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। সেই ঘটনা সম্পর্কেই আমরা নিম্নে আলোচনা করতে চলেছি।
আপনিও যদি চান, আপনার জীবনের সাথে ঘটে যাওয়া এই রকমই ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করতে এবং Bong Storyline এ প্রকাশিত করতে তাহলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে পাঠিয়ে দিন আমাদের কাছে।
তন্বি মুখার্জীর জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিম্নে দেওয়া হলোঃ-
বেশ কয়েকদিন আগে মামার বাড়ির উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম বাঁশবেড়িয়ায়। মামার বাড়ি বেশ গ্রাম্য অঞ্চলে, বাঁশ বাগান ভেদ করেই পৌঁছতে হয় মামার বাড়িতে। বাঁশ বাগান পাড় করলেই রয়েছে, একপাশে বিশালাকার বাড়ি এবং অপরদিকে রয়েছে খেলার মাঠ। গ্রাম্য অঞ্চলে বাড়ি হলেও, রাস্তাঘাট পাকা এবং অধিকাংশ বাড়িই সিমেন্টের ত্বকে তৈরী করা হয়েছে।
ভানগড় রহস্য - Bhangarh Mystery
আমি আর মা’ই গিয়েছিলাম মামার বাড়িতে। উচ্চমাধ্যমিকের পরীক্ষা শেষ হওয়ার দরুণ পড়াশোনার চাপ নেই বলেই মা আর আমি মিলে বেড়িয়ে পড়লাম মামার বাড়ির উদ্দেশ্যে। অপরদিকে ভাইয়ের এত ঘোড়াঘুড়ির শখ নেই, এবং বাবারও অফিস ছুটি নেওয়ার খুব একটা ইচ্ছে না থাকায় বাবা এবং ভাই বাড়িতেই থেকে গেলো।
দু-তিন দিন মামার বাড়িতে বেশ ভালোই কাটলো। সেখানে আমার অনেক বান্ধবীও রয়েছে, সাথে ভাই বোন। ফলে, বেশ আনন্দেই মেতে ছিলাম আমি। বিকেলের দিকে আমরা খেলার মাঠে গিয়ে খেলা করি। যে মাঠের কথা পূর্বে উল্লেখ করেছি, যার বিপরীত প্রান্তে রয়েছে বিশালাকার বাড়ি।
আমাদের বারংবার বারণ করা্ হয়েছিলো, আমরা যেন সন্ধ্যের আগেই ফিরে আসি। ওই মাঠ থেকে মামার বাড়ির দূরত্ব মিনিট তিনেকের। খুব একটা দূর নয়।
কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের খেলার প্রতি এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছিলাম যে, আমাদের খেয়ালই হয়নি যে, সন্ধ্যে নেমে গিয়েছে। প্রায় অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশে আমরা চার বোন এবং তিন ভাই মিলে বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম। গ্রাম্যঞ্চল বলে, সেখানে তেমন একটা লাইটের ব্যবস্থা নেই। বহু দূরে দূরে ল্যাম্পপোস্ট মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে, তার থেকে যেটুকু আলোয় আলোকিত হয়।
আমরা যে মূহুর্তে বাড়ির উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে ছিলাম, তা ঠিক সন্ধ্যে নামার পূর্বে। অন্ধকার হয়ে গেলেও দূরের দৃশ্য মোটামুটি স্পষ্টই দেখা যায়।
স্বপ্ন নাকি সত্য? Dream or reality?
আমরা আপন মনে গল্প করতে করতে মাঠ পার করে রাস্তার উপর উঠলাম, বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেবো বলে। স্বাভাবিক ভাবেই আমার দৃষ্টি পারিপার্শিক পরিবেশের দিকে ঘোড়াফেরা করছে। কিন্তু আমার চোখে পড়লো এক অদ্ভুত ঘটনা, যা আমার কল্পনার অতীত। ওই বিশালাকার বাড়ির দোতলার ব্যালকুনির ঠিক নিচের সানসেটে একটি বিশালাকার টেডিবিয়ার বসে থাকতে দেখলাম। স্বভাবত, এত বিশালকার টেডিবিয়ার দেখা যায় না। সেই মূহুর্তে তেমন একটা গুরুত্ব দিলাম না, কারণ, এমনিই অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে, আমাদের দ্রুত বাড়ি ফিরতে হবে।
পরের দিনও আমরা একইভাবে বিকেলের দিকে মাঠে খেলতে এলাম। ওই বিশালাকার বাড়িটিকে দেখে গতকালের ঘটনার কথা মনে পড়ে যায়। এখানেই আমি বিশালাকার টেডিবিয়ার দেখতে পেয়েছিলাম। তবে তা আমি চোখের ভুল বলে মনে করে, তা আর গুরুত্ব দিইনি এবং তা কারো সামনে প্রকাশও করেছি।
আজও প্রায় সন্ধ্যে নেমে এসেছে। খেলায় মত্ত থাকলে, সময়ের জ্ঞান থাকে না। একইভাবে আমার দৃষ্টি ওই বিশালাকার বাড়ির দিকে চলে যায়। এরপর, যা হলো, তা আমি আজও ভুলতে পারবো না।
কাল দেখেছিলাম একটি টেডিবিয়ার সানসেটের উপর বসে রয়েছে নিচের দিকে পা ঝুলিয়ে আর আজ একইভাবে টেডিবিয়ারটি বসে রয়েছে, তবে আমার দিকে তাকিয়ে যেন মৃদু হাসছে। আমি সাথে সাথে বোন বুলটিকে বললাম বাড়ির দিকে ইশারা করে, “তুই কি ওখানে কিছু দেখতে পাচ্ছিস?” সে বললো, “না তো।” এই বলে সকলকে তাড়া দিয়ে বললো, “তোদের বলেছি না, সন্ধ্যের আগে বাড়ি ফিরে যেতে? চল তাড়াতাড়ি।”
এবারে আমি টেডিবিয়ারটিকে নিয়ে একটু ভাবনায় রয়েছে, সাথে ক্রমশ ভয়ও পাচ্ছি। আজ তো আমার দৃষ্টিভ্রম হয়নি। বুলটিও বা কেন, নাকোচ করলো? যদি সে দেখতেই না পায়, তাহলে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে বললো কেন? হাজারও প্রশ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো।
আজ সারাদিন গেম খেলে কাটিয়ে দিলাম - Today I spent the whole day playing games
পরেরদিন মাঠে আর যাওয়া হয়নি। কারণ, বাড়ি থেকে বারণ করা হয়েছে, ওই মাঠে যেন আমরা আর না যাই। কিন্তু কেন যাবো না, তার উত্তর কেউই খোলসা করে দিতে পারলো না। কিন্তু আমার মনে বারংবার প্রশ্নবাণগুলি ক্ষতবিক্ষত করতে লাগলো। এর উত্তর আমাকে জানতেই হবে।
আমি সুযোগ পেয়ে একাই চলে গেলাম, ওই মাঠে। তখন কিছু দেখতে পাইনি। তাই আমি বাড়ি ফিরে আসি সাথে সাথে। পরিকল্পনা করি, আমি একাই সন্ধ্যে নামলে সকলের অলক্ষে এখানে আসবো এবং দেখবো কি হয়?
স্বাভাবিকভাবেই সন্ধ্যে নামলো, সকলেই যে যার ঘরে। আমি বহু কষ্টে সকলের অলক্ষে পুনরায় মাঠের দিকে এগোতে লাগলাম। একদিকে আমার বুক ধুকপুক করছে, অপরদিকে রয়েছে, প্রবল উত্তেজনা। আমি ধীর পায়ে সামনের দিকে এগোতে লাগলাম, রাস্তায় কোনো লোক নেই। একদিকে ভয় হচ্ছে, ভৌতিক ঘটনার সম্মুখীনের আশঙ্কায়, অপরদিকে একাকী মেয়ের রাস্তায় গমন। যাই হোক, তবু আমি ধীরে ধীরে এগোতে লাগলাম সামনের দিকে এবং গোপনে লক্ষ্য করতে লাগলাম বাড়িটিকে। আজও ওই বিশালাকার টেডিবিয়ার সানসেটে বসে রয়েছে। তবে আজ একটি লোককেও দেখতে পেলাম, যে দোতলা থেকে খাবার দিচ্ছে টেডিবিয়ারটিকে। প্রথমে মনে হলো, কেউ হয়তো সেজে রয়েছে। কিন্তু পরক্ষণেই দেখি, টেডিবিয়ারটি খাবার খেয়ে মিলিয়ে গেলো এবং লোকটিও দোতলা থেকে নিচে এসে সদর দরজা বন্ধ করে দিলো এবং সজোড়ে বললো, “তাহলে আজ আসি, আবার কাল দেখা হবে।”
কিন্তু কার উদ্দেশ্যে বললো, তা আমি বঝুতে পারলাম না। এরই সাথে টেডিবিয়ারই বা এইভাবে মিলিয়ে গেলো কি করে? এইরকম ভাবনার সাথে সাথে পুনরায় টেডিবিয়ারকে দোতলার বারান্দায় দেখতে পেলাম এবং আমার দিকে এক নজরে তাকিয়ে রয়েছে বলে মনে হলো। এরই সাথে বেশ কিছুক্ষণ পর, আমাকে দেখে হাসতে হাসতে নাচতে লাগলো। প্রথমে আমি পাগলই ভেবেছিলাম তাকে। সেই রকম গুরুত্ব না দিয়ে বাড়ি ফেরার জন্য পিছন ফিরতে যাবো, ঠিক এমন সময় টেডিবিয়ারটিকে উপর থেকে নিচে পড়ে গেলো। শুধু তাই নয়, মাটির দিকে মুখ পড়ে থাকলো টেডিবিয়ার আবার অপরদিকে আমাকে ইঙ্গিত করে হাত নাড়াতে লাগলো। অন্ধকারে স্পষ্ট দেখা যায় না, স্পষ্ট দেখার জন্য একটু এগোতেই পিছন থেকে কেউ যেন টেনে আনলো। থতমত খেয়ে পিছন ফিরে দেখি মামা।
টিউশন ব্যাচে প্রিয়াঙ্কা - Priyanka at Tuition Batch
মামা প্রচন্ড রাগান্বিত হয়ে বললো, “তুই কি করছিস এখানে? তোর সাহস তো কম নয়। এমনিতেই অন্ধকার রাস্তা। চল বাড়িতে। তোর মাকে বলছি দাঁড়া।”
মামার এই ক্রোধান্বিত রূপ দেখে আমার মনে কোনো ভয়ের উৎপত্তি হয়নি। বরং মামাকে বললাম, “ওখানে যে টেডিবিয়ার পড়ে রয়েছে, তুমি ওকে দেখতে পাচ্ছো?”
মামা সাথে সাথে আমাকে টেনে নিয়ে গেলো বাড়ির দিকে। রাস্তায় যেতে যেতে কোনো কথা বলেনি মামা। এমনকি বাড়িতে গিয়েও বকা তো দূর, আমার সাথে তেমন কথাই বলেনি। এত স্বাভাবিক অবস্থায় ছিলো যে, যে মনে হলো, কিছুই হয়নি।
কিন্তু রাতে খাওয়ার পর, মামা আমাকে একান্তে কথা বলার জন্য নিজের ঘরে ডেকে পাঠালো। আমি স্বাভাবিকভাবেই দুঃশ্চিন্তে ছিলাম, মামা আবার একান্তে কেন ডাকলো, তাও আবার নিজের ঘরে?
তবু মনে সাহস নিয়ে, মামার ঘরে প্রবশ করলাম। প্রবেশ করতেই মামা বললো, “সত্যি করে বলতো, তুই ওখানে কি করতে গিয়েছিলি?”
এতক্ষণে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এলাম এবং সমস্ত ঘটনা খুলে বললাম।
এরপর মামার কথায় যা বুঝলাম, তাতে আমার গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো, এবং মনে মনে বলে উঠলাম, জীবনে আর কোনোদিন মামার বাড়িতে আসবো না।
আগে বলে দিই, আমার তেমন একটা মামার বাড়িতে যাওয়া হয় না, তাই এই বাড়িটিকে সেই ভাবে কখনো খেয়াল করিনি। এই বাড়িটিকে আমি বহুবারই দেখেছি, কিন্তু সবসময় স্বাভাবিকভাবেই দেখেছি। তাই আমার এই বাড়ির সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণা নেই।
মামার কথায়, এই বাড়িটি নাকি বহু বছরের পুনরো। আজ থেকে প্রায় দশ বছর হয়ে গেলো, এই বাড়িটি খালি পড়ে রয়েছে। বহুবার বিক্রি হয়েছে বাড়িটি। কিন্তু কেউই একমাসের বেশি টিকতে পারেনি। প্রত্যেকের কথায়, বাড়ি কেনার পাঁচ থেকে ছয়দিন খুব স্বাভাবিক থাকে। কিন্তু সপ্তম দিন থেকে এমন ভয়ংকর ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়, যার জন্য বাধ্য হয়ে বাড়ি ছাড়তে হয়।
অনেকের মুখ থেকেই শোনা যায়, ওই বাড়িতে অদ্ভুত ধরনের টেডিবিয়ার দেখতে পাওয়া যায়, বিশেষ করে রাতের দিকে। আমি কোনোদিন দেখিনি। তবে এইটুকু শুনেছি, যাকে ওই টেডিবিয়ার দেখা দেয়, সে নাকি এই পৃথিবীতে থাকে না। কিন্তু আমি যে টেডিবিয়ারকে দেখতে পেয়েছি, তাই নিয়ে মামা খুব ভীতগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।
মামা পরের দিনই আমার বিষয়ে সমস্ত ঘটনা সকলের সামনে তুলে ধরে এবং এতে প্রত্যেকে আমার উপর ক্রোধান্বিত হন, বিশেষ করে মা।
কাজের লোককে রেখে হলো মহা ভুল || How it's possible last night?
যাই হোক, দিদা বললেন, “বছর দশ আগে, এই বাড়ির পরিবারের প্রত্যেক সদস্য একটি গাড়ি দুর্ঘনায় মারা যায়। পরিবার বলতে, স্বামী স্ত্রী এবং তাদের এক কন্যা এবং এক পুত্র। তবে ভাগ্যক্রমে শুধুমাত্র স্বামীই প্রাণ ফিরে পায়। কিন্তু পরিবারহারা স্বামী একাকীত্বে ভুগতে ভুগতে আত্মহত্যা করে বসে। আজ তোমরা যারা টেডিবিয়ার না কি বলছো, সেটা ওই স্বামী তার মেয়ের জন্য ব্যাঙ্গালোর থেকে কিনে এনেছিলো জন্মদিনের উপহার দেবে বলে। কিন্তু জন্মদিনের ঠিক তিনদিন আগেই মারা যায় তার পরিবার। যার জন্য বলা হয়, ওই স্বামীর আত্মা টেডিবিয়ারের মধ্যে ঢুকে যায়, মেয়েকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য। তার আত্মা আজও মুক্তি পায়নি। তবে, এটা নয় যে, যে টেডিবিয়ারকে দেখবে, সেই মরে যাবে। তাকে কেউ ক্ষতি না করলে, কিছু করবে না। ওই টেডিবিয়ারকে সন্ধ্যের পর অনেকেই দেখতে পায়। আবার অনেকে দেখতে পায় না। আর তোন্বি যেটা বললো, খাবারের কথা। ওটা আসলে ওই বাড়ির কাজের লোক। কাজের লোকের সাথে ওই পরিবারের সম্পর্ক ছিলো খুব ভালো। মালিকের আত্মহত্যার দরুণ কাজের লোক খুবই ভেঙে পড়ে। বহুদিন ধরেই ওই কাজের লোকের খোঁজ পাওয়া যায়নি। কিন্তু মালিকের মৃত্যুর পাঁচ ছয়মাস পর অনেকে তাকে দেখতে পায় টেডিবিয়ারের সাথে খাবার দেওয়ার জন্য। খাবার দেওয়ার পর সে ফিরে যায়। বহুবার চেষ্টা করা হয়েছে ওই কাজের লোকের সাথে কথা বলার। কিন্তু সে কোনো উত্তর দেয় না এই বিষয়ে। শুধু এইটুকু বলে যে, যত কম জানবে, ততই মঙ্গল তোমাদের জন্য। কিন্তু লোকমুখে শোনা যায়, ওই বাড়ির মালিক মৃত্যুর পরও অশান্তিতে ভুগছে এবং একাকীত্বে জীবন কাটাচ্ছে। যদি ওই কাজের লোক, তার বাড়িতে একদম না আসে, তাহলে তার পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের মৃত্যু হবে এক এক করে। যার জন্য ওই কাজের লোক বাড়িতে ওই টেডিবিয়ারের জন্য খাবার নিয়ে যায়।”
দিদার কথা আমরা প্রত্যেকে মন দিয়ে শুনছিলাম। কখন যে, সকাল বয়ে বেলা হয়ে গেলো, সেদিকে খেয়ালই নেই কারো। কিন্তু আমার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে প্রত্যেকে চিন্তিত, তাই পাশের গ্রামের এক সাধুবাবার কাছে দুপুরের দিকে নিয়ে গেলেন দিদা ও মা।
সাধুবাবা কিছু মন্ত্র দিয়ে ঝাড়িয়ে দিলেন আমাকে এবং একটি তাবিজ দিয়ে বললেন, “যখনই ভয় পাবে, বা যদি কখনো মনে হয়, তোমার আশে পাশে কেউ আছে, তৎক্ষণাৎ এই মন্ত্র পাঠ করবে।” (মন্ত্র আমাকে লিখে দিয়েছেন)
ভাগ্নীর প্রতি আমার দায়বদ্ধতা - পর্ব -1 || I visited my sister's home - Part 1
মামার বাড়ি থেকে আসার পর তেমন কিছু আর ঘটেনি আমার সাথে। তবে আমি ঠিক করেছি, জীবনে আর কোনো দিনে মামার বাড়ি যাবো না।

0 Comments